বিজন ঘরে একলা ঝিঁঝিপোকার গান সব নীরবতা কোন সুরে মিলিয়ে দেয় । পথ চলতে চলতে এতো মানুষের সাথে আধো পরিচয় , সু আর কু অভিনয় । কত চেনা পথ বড়ো অচেনা বলে মনে হয় আবার অচেনা পথে হাঁটতে হাঁটতে মনে হয় এই পথে তো কত বার এসেছি বসেছি শীতল ছায়ায় অপার মায়ায় । অবিরাম বারিধারায় প্রভু সব কালিমা মলিনতা ধুইয়ে দাও ।ছোট ছোট স্বপ্নেই তো জীবনের মালাগাঁথা,হাসিকান্নায় জীবনের কোলাজ ।ভুবনডাঙার মাঠে একলা শুয়ে আকাশ দেখা , একান্ত গোপন হৄদয়ের আশা ভালোবাসা দুঃখ বেদনা আকাশেই বিলিয়ে দেওয়া , আরো আরো বেঁচে থাকার , যে দিন যায় ফিরে পাবার কি আকুল আকুতি । বেলাশেষে গোধুলিবেলায় সময় তো হলো খেলাঘরের দুয়ার খোলার ।কতকিছু যা করার ছিল তা না করার অলসবিলাস ।মনে হয় এতো পথ পার হয়ে এসেও নবআনন্দে এই তো সবে শুরু পথচলা ।রাগ বিলাবলে কে যে নিখিল ভুবন ভরায় ।।
Wednesday, July 29, 2020
হৄদি ভিজে যায়
কান্নাগুলো আস্টেপিস্টে বাঁধে ,চলৎশক্তিহীন,
অন্যায় গুলো তান্ডবনৄত্যে, ভীষ্ম শরসজ্জ্যায়,
পৄথিবীটা এতটাই লবণাক্ত, লোহিতসাগর পায়ের তলায় ।
ত্রিমাত্রিক চরিত্রগুলি এত নীরব বেদনাহত, অক্ষম
জীবন তবু ধুকপুক, হৄদয় কি চোখের জলে ভেজে,
ইন্দ্রিয় সবকটা একসাথে একসুরে সান্ধ্যকালীন কোমায় ।
অব্যক্ত বর্ণমালা, জাগতিক চলাফেরায় যান্ত্রিক পুনরাবৄত্তি,
চিত্রসৄষ্টিকল্প তো অপরিপুর্ন, বাধ্যতামুলক গণনা পাতা
ঝরায় ।মৄত্যু তিলে তিলে আজ অথবা কাল অনন্ত প্রতিক্ষায় ।
অনুভুতি সব আবদ্ধ কফিনে,চক্রব্যুহে আবদ্ধ অশ্বথ্থামা
আর শরসজ্জায়িত ভীষ্ম একাকার ।কিছুই কি করার নেই ?
বোবা কান্না গুমরে কাঁদে, সুরহীন অসীম একাকী মন্দিরায় ।
জীবন আর মরন তীব্র আলিঙ্গনে , টুকরো আকাশটা ছোট
হতে হতে জরাগ্রস্ত বিন্দুসীমা । ভুলভুলাইয়া জাগে অট্টহেসে,
ভালোবাসা তবু জাগে বেলাশেষে, তুমি, তোমায় , আকাশগঙ্গায় ।
কান্নাগুলো আস্টেপিস্টে বাঁধে ,চলৎশক্তিহীন,
অন্যায় গুলো তান্ডবনৄত্যে, ভীষ্ম শরসজ্জ্যায়,
পৄথিবীটা এতটাই লবণাক্ত, লোহিতসাগর পায়ের তলায় ।
ত্রিমাত্রিক চরিত্রগুলি এত নীরব বেদনাহত, অক্ষম
জীবন তবু ধুকপুক, হৄদয় কি চোখের জলে ভেজে,
ইন্দ্রিয় সবকটা একসাথে একসুরে সান্ধ্যকালীন কোমায় ।
অব্যক্ত বর্ণমালা, জাগতিক চলাফেরায় যান্ত্রিক পুনরাবৄত্তি,
চিত্রসৄষ্টিকল্প তো অপরিপুর্ন, বাধ্যতামুলক গণনা পাতা
ঝরায় ।মৄত্যু তিলে তিলে আজ অথবা কাল অনন্ত প্রতিক্ষায় ।
অনুভুতি সব আবদ্ধ কফিনে,চক্রব্যুহে আবদ্ধ অশ্বথ্থামা
আর শরসজ্জায়িত ভীষ্ম একাকার ।কিছুই কি করার নেই ?
বোবা কান্না গুমরে কাঁদে, সুরহীন অসীম একাকী মন্দিরায় ।
জীবন আর মরন তীব্র আলিঙ্গনে , টুকরো আকাশটা ছোট
হতে হতে জরাগ্রস্ত বিন্দুসীমা । ভুলভুলাইয়া জাগে অট্টহেসে,
ভালোবাসা তবু জাগে বেলাশেষে, তুমি, তোমায় , আকাশগঙ্গায় ।
Tuesday, July 28, 2020
নয়নতারা
নয়নতারা নয়নতারা নয়নেরই তারা
তুমি তো অঝোর শ্রাবন ভালোবাসার প্লাবনধারা ।
কচি ঘাস সবুজ মুক্তোকণায় ভেজা ,
নয় প্রকাশে , অনুভবে ,নয় কলরবে
স্বপনে মধুভাসে নীরবে
জীবনে প্রতি পলে তুমি নীরা ।।
তুমি কোপাই আর তুমিই তো জলঢাকা
আজ উথালপাথাল আজ বেনিয়ম বাঁধনছেড়া
আপন ভুলে চিকমিক উথাল পাথাল সবুজতারা
চোখের কোনে ক্লান্তিকলস তবু লড়াই জীবনভোর
দুগ্গা দুগ্গা তুমি তো দশভুজাই রাগ নটভৈরব ।
আপন ভুলে দুয়ার খুলে অবোধ অবনী পাগল
মনে তার শক্তিকবি কাঁদে, জাগায় সুবোধ
জাগে সুনীল, শঙ্খ বাজে
পাহাড় দিয়ে নদী কেনাই তবে হলো পাকা
নিয়নের আলোয় নয় কেরোসিনের ল্যাম্পে
অবুঝ সবুজ সবুজ ছবিই আঁকা ।
নয়নতারা নয়নতারা নয়নেরই তারা
তুমি তো অঝোর শ্রাবন ভালোবাসার প্লাবনধারা ।
কচি ঘাস সবুজ মুক্তোকণায় ভেজা ,
নয় প্রকাশে , অনুভবে ,নয় কলরবে
স্বপনে মধুভাসে নীরবে
জীবনে প্রতি পলে তুমি নীরা ।।
তুমি কোপাই আর তুমিই তো জলঢাকা
আজ উথালপাথাল আজ বেনিয়ম বাঁধনছেড়া
আপন ভুলে চিকমিক উথাল পাথাল সবুজতারা
চোখের কোনে ক্লান্তিকলস তবু লড়াই জীবনভোর
দুগ্গা দুগ্গা তুমি তো দশভুজাই রাগ নটভৈরব ।
আপন ভুলে দুয়ার খুলে অবোধ অবনী পাগল
মনে তার শক্তিকবি কাঁদে, জাগায় সুবোধ
জাগে সুনীল, শঙ্খ বাজে
পাহাড় দিয়ে নদী কেনাই তবে হলো পাকা
নিয়নের আলোয় নয় কেরোসিনের ল্যাম্পে
অবুঝ সবুজ সবুজ ছবিই আঁকা ।
Sunday, July 26, 2020
Saturday, July 25, 2020
Friday, July 24, 2020
Wednesday, July 22, 2020
একটু ভালো লাগা অনেকটা মন্দ লাগা নিয়ে এই জীবন ।সুখমন্দাকিনীর খোঁজে ছুটে চলা ।জীবনের আনন্দ হতাশার গোলকধাঁধায় ভালোবাসায় মায়ায় বিরাগে অনুরাগে মালা গাঁথা ।আকাশের অশ্রুধারায় হৄদয়কাননে প্রাণ ফেরে নব নব রুপে ।বারিধারায় নবসবুজে কৄষ্ণকলি জেগে ওঠে ।ও চাঁদ তুমি মেঘের আড়াল ঠেলে সরিয়ে একটু হাসোতো ।সব কালিমা ভুলে একটু জাগি অনেকটা বাঁচি । পান্চজন্য মৄত্যু নিনাদে নয় জীবনের জয়গানে নিজেকে এই মানবসাগরকে মন্দ্রিত করো ।
Tuesday, July 21, 2020
Sunday, July 19, 2020
মেঘমলহার
অবনীর আজ রাগ মেঘমলহার
যে গাছে সে জল দিয়েছিলো ,খুব খুব ভালোবেসেছিলো
সেই চাঁপায় দুটো শ্বেত শুভ্র ফুল ,সুবাসে মাতাল অবনী ।
সুমনে ধারাস্নানে সিক্ত দেহ মন, এতো পাওয়ায়ও কেন রিক্ত ।
স্বপনেই তো জীবন ।
দিবসান্তে ঘন আধাঁরে রবি কিরণ হয় একাকার
চায়ের দোকানে পেটরোগা বাচ্চা কুকুরের দল
বাঁচার লড়াই একটা বিস্কুট কিংবা দুটো
জানলাগুলোতো বাইরে থেকে আটকে দিচ্ছে ওরা কারা
এই আঁধারে একটু আলো দাও ।
জলছবি, সবুজ আকাশ, তুলি আর ক্যানভাস
মন ভাসে দিন আসে রাত শেষে
জুঁইও ফুটেছে কত শত , বৄষ্টি অঝোরে ঝরে ঝরে
আকাশ আর মেঘবালিকার চিরন্তন প্রেমগাথা
কাছে কতো তবু কতো দূরে ।
তোমরা একটু দরজা খুলতে দাও , দাও একমুঠো আকাশ
একটু বাঁচতে দাও অবনীকে,
একটাইতো জীবন , বাঁচিয়ে ভাসাও ।।
অবনীর আজ রাগ মেঘমলহার
যে গাছে সে জল দিয়েছিলো ,খুব খুব ভালোবেসেছিলো
সেই চাঁপায় দুটো শ্বেত শুভ্র ফুল ,সুবাসে মাতাল অবনী ।
সুমনে ধারাস্নানে সিক্ত দেহ মন, এতো পাওয়ায়ও কেন রিক্ত ।
স্বপনেই তো জীবন ।
দিবসান্তে ঘন আধাঁরে রবি কিরণ হয় একাকার
চায়ের দোকানে পেটরোগা বাচ্চা কুকুরের দল
বাঁচার লড়াই একটা বিস্কুট কিংবা দুটো
জানলাগুলোতো বাইরে থেকে আটকে দিচ্ছে ওরা কারা
এই আঁধারে একটু আলো দাও ।
জলছবি, সবুজ আকাশ, তুলি আর ক্যানভাস
মন ভাসে দিন আসে রাত শেষে
জুঁইও ফুটেছে কত শত , বৄষ্টি অঝোরে ঝরে ঝরে
আকাশ আর মেঘবালিকার চিরন্তন প্রেমগাথা
কাছে কতো তবু কতো দূরে ।
তোমরা একটু দরজা খুলতে দাও , দাও একমুঠো আকাশ
একটু বাঁচতে দাও অবনীকে,
একটাইতো জীবন , বাঁচিয়ে ভাসাও ।।
Sunday, July 12, 2020
আলেয়ায় অন্যকাল
বাত্যমন একান্ত নির্জন, পাগল চিন্তন ,সুরে স্থবিরতা, পথ কিন্তু বৄত্তাকার ,
আপাদমস্তক মহাপ্লাবন,শঙ্খচিল,তটরেখা স্ত্রৈন উত্তাপে পায় শীতলতা ।
কফিনবন্দী গোলাপগুলো নিরুদ্দেশে কাঁটাগুলোর সাথে ঝগড়ার ব্যস্ততা,
শামুকজীবন উকিঝুকি ,বারবার ফিরে চাওয়া, অনন্ত লাল রক্ত রডোডেনড্রন ।
লেদমেশিন একই যান্ত্রিক ঘট্ঘট, অবদমনে সুতীব্র অনাহার, তবুও কম্পমান
হৄদয়পিন্ড, অগ্রদানে মাথার ভিতর কেন্নো খোঁজ চোরাগলি অনিমন্ত্রিত স্বপ্নসন্ধান
না স্বপ্নদহন. ধীর অথচ সুনিশ্চিত হেমলকে কালপুরুষের ছিন্ন কোমরবন্ধন.
স্মৄতিভষ্ট্র ধাপসিড়ি, দুর্বোধ্য বাক্যবিন্যাসে মোমজোছনায় চুম্বিত বিচ্ছিন্ন স্পর্শ অতল ।
সুদীর্ঘ অপরিচিত সহযাত্রিক অন্তপথ দিখন্ডিত,নিঝুমপাতার নৌকা নিতান্ত অপ্রয়োজনীয়
বিদায় সম্ভাসন ,মনহনণে নিঃশব্দ পুনরাবৄত্ত পরলৌকিক ক্রন্দিত উৎসব উদযাপনের
দীর্ঘ প্রস্তুতি, তবু বাধ্যতামুলক জীবনযাপন ।তবু রোদ্দুর আমোদিত সেই একই চেয়ারে
দৄষ্টি পুবে ও অন্য পশ্চিমে , জোনাকআলোয় পুনঃশ্চ শেষরজনীর মহড়ার রুটিনমাফিক
যবনিকাপতন।
তবু একটি জীবন বাঁচা ।
বাত্যমন একান্ত নির্জন, পাগল চিন্তন ,সুরে স্থবিরতা, পথ কিন্তু বৄত্তাকার ,
আপাদমস্তক মহাপ্লাবন,শঙ্খচিল,তটরেখা স্ত্রৈন উত্তাপে পায় শীতলতা ।
কফিনবন্দী গোলাপগুলো নিরুদ্দেশে কাঁটাগুলোর সাথে ঝগড়ার ব্যস্ততা,
শামুকজীবন উকিঝুকি ,বারবার ফিরে চাওয়া, অনন্ত লাল রক্ত রডোডেনড্রন ।
লেদমেশিন একই যান্ত্রিক ঘট্ঘট, অবদমনে সুতীব্র অনাহার, তবুও কম্পমান
হৄদয়পিন্ড, অগ্রদানে মাথার ভিতর কেন্নো খোঁজ চোরাগলি অনিমন্ত্রিত স্বপ্নসন্ধান
না স্বপ্নদহন. ধীর অথচ সুনিশ্চিত হেমলকে কালপুরুষের ছিন্ন কোমরবন্ধন.
স্মৄতিভষ্ট্র ধাপসিড়ি, দুর্বোধ্য বাক্যবিন্যাসে মোমজোছনায় চুম্বিত বিচ্ছিন্ন স্পর্শ অতল ।
সুদীর্ঘ অপরিচিত সহযাত্রিক অন্তপথ দিখন্ডিত,নিঝুমপাতার নৌকা নিতান্ত অপ্রয়োজনীয়
বিদায় সম্ভাসন ,মনহনণে নিঃশব্দ পুনরাবৄত্ত পরলৌকিক ক্রন্দিত উৎসব উদযাপনের
দীর্ঘ প্রস্তুতি, তবু বাধ্যতামুলক জীবনযাপন ।তবু রোদ্দুর আমোদিত সেই একই চেয়ারে
দৄষ্টি পুবে ও অন্য পশ্চিমে , জোনাকআলোয় পুনঃশ্চ শেষরজনীর মহড়ার রুটিনমাফিক
যবনিকাপতন।
তবু একটি জীবন বাঁচা ।
Sunday, July 5, 2020
অধরা মাধুরী
মৃত্যুই একমাত্র অব্যয়, অনন্ত দাঁড়িয়ে যেন তালসারি।
মাথার মধ্যে আশাহীন ইষ্টুকুটুম বাসা বাঁধে।হচ্ছে না হবেও না,কলার ভেলা অথৈ জলে হারায় লখিন্দর।
আকাশের নীলে আকাশের বাসায় ভুল তারা
ইচ্ছেমন মন্দাকিনীর খোঁজে আকাশগঙ্গায় দেয়
ডুবসাতার ।
আর মৃত্যু মন দিয়ে বাসন মাজে ,ঘর সাফ করে,
বন্ধ করে খোলা জানালা উড়ে না যায়
বন আর মনপাখি।
অচিনপুরের সবুজপাখি দিক ভেসে হারায় অঝোর ধারায়
আগুনপাহাড় জ্বলে পোড়ায় পাতা ,পাইনবন, অন্ধমন খোঁজে মানসসরোবরে
বহ্মকমল ।
কি করে যে অবনী ভুলভুলাইয়ায় ঘুরে মরে
দরজাগুলো দমাস্ করে বন্ধ হয়ে যায় আলো আধারে কাঁদায় নিকসকালো
জীবনরেখা ।
তবু জীবন হাসে ।
রাত যায় দিন আসে ।
অধরা মাধুরী ।।
মৃত্যুই একমাত্র অব্যয়, অনন্ত দাঁড়িয়ে যেন তালসারি।
মাথার মধ্যে আশাহীন ইষ্টুকুটুম বাসা বাঁধে।হচ্ছে না হবেও না,কলার ভেলা অথৈ জলে হারায় লখিন্দর।
আকাশের নীলে আকাশের বাসায় ভুল তারা
ইচ্ছেমন মন্দাকিনীর খোঁজে আকাশগঙ্গায় দেয়
ডুবসাতার ।
আর মৃত্যু মন দিয়ে বাসন মাজে ,ঘর সাফ করে,
বন্ধ করে খোলা জানালা উড়ে না যায়
বন আর মনপাখি।
অচিনপুরের সবুজপাখি দিক ভেসে হারায় অঝোর ধারায়
আগুনপাহাড় জ্বলে পোড়ায় পাতা ,পাইনবন, অন্ধমন খোঁজে মানসসরোবরে
বহ্মকমল ।
কি করে যে অবনী ভুলভুলাইয়ায় ঘুরে মরে
দরজাগুলো দমাস্ করে বন্ধ হয়ে যায় আলো আধারে কাঁদায় নিকসকালো
জীবনরেখা ।
তবু জীবন হাসে ।
রাত যায় দিন আসে ।
অধরা মাধুরী ।।
Thursday, July 2, 2020
Wednesday, July 1, 2020
একটি সুখী গোলগাল নিরুত্তাপ জীবনকবিতা
ভাবনাবিলাস-
হাসনুহানার গন্ধটা যেন প্রবল থেকে হয় প্রবলতর,
যেন মৄত্যুর আগে পুরোটাই ভিজতে পারি
ইশ্বর আমাকে একটু সময় দিও ,শেষবারের জন্য
শুয়ে বা বসে কফি খেতে খেতে একবার ভুলে যাওয়াটুকু
যা হয়তো হয়েছে এতটা বেশী বাঁচার জন্য,মনে করার প্রচেষ্টা ।
ভুলভুলাইয়া-
একটু ঢুকু ঢুকু একটু ওয়াইন,
আমি তো শিওর আগাগোড়াই সোয়াইন ।
চোখে হ্যারিকেন জ্বলে,নয়নতারা আধাঁর চিরে
ভেঙচি কাটে, একলা ফ্যাতারু ফ্যাত ফ্যাত উড়ে
ভুল মানুষের অরণ্য ,ওই পৄথিবী ।
ভাবনাবিলাস-
খোলা আকাশের নীচে হলে মন্দ হয়না, উত্তাপটা তো থাকবে,
যতটুকু পারবো চোখ মেলে ,দুগ্গা তোমার আলোয় যবনিকা পতন
টলমলে পায়ে যে স্বপ্নের খোঁজে অন্তরক্ষরণ, তারই বাস্তবের বোধন
হাজার বা লক্ষ হয়তো আরো অনেক বছরের আদিম জীবনপথে
চেনা অচেনা পাওয়া বা বেশী পাওয়ার আবহমান ফল্গুধারায় ।
ভুলভুলাইয়া-
একলা পানকৌড়ি , সশ্তার চোলাই গহিন গঙ্গায়
ডুব, ইতি উতি তাকায়, কি যে খুঁজে ফেরে,
পুরো পাঁকে ডুবসাঁতার , কাঁনাগলি,
যেদিকেই যাই ,পাতার পর পাতা ওল্টাই
ছানি দুটি চোখেই শুধু লুকোচুরি ।
ভাবনাবিলাস-
দামোদর এপার ভাঙে গড়ে ওই পার ,কান্না গভীরতা বাড়ায়.
হন্যমান কালবেলা আগুন হয়ে জ্বলতে চায় দাসত্ব ভালোবাসার ।
চিতাটা যদি নদীপারেই সেজে ওঠে,শুয়ে জিরিয়ে নিয়ে
নদীর আলিঙ্গনে .ভাঙা হাটে সশ্তার বিকিকিনী ,অফুরাণ অবসর,
ভাটিয়ালী গানে তাল মদিরা কাল অন্য কেউ।
ভুলভুলাইয়া-
উজবুক জীবনে কিছুই তো ঠিক করে করতে অক্ষম,
ভদকায় ভরে মাঝবয়স নিশিকুটুম নিঘুম ।
ভন্ডামি ছাড়, তোর নেশা ভোর এক লহমায় ।
এতো ভিজেও গোটা মাতাল হতে পারলি কই?
খুঁজে ফেরা অমলতাসে সোনার রথ।
ভাবনাবিলাস-
সকাল থেকে রাতশেষ আমি জ্বলব, জ্বলে পুড়ে
মরবে আমার যত পাপ , সমস্ত ক্লীব নিঃশ্বাস, সময়
তো লাগবেই, পাপনাভিমুল কিছুতেই তো ছাই হতে চায় না।
ঝিনুকরঙা বায়বীয় আদুরে ছোয়ায় যন্ত্রনা মুলাধার সহ হবে
উৎপাটিত, উড়ব এদিক ওদিক অন্যভুবন ।
ভুলভুলাইয়া-
ভিখীরির বাচ্চা একটু টাকা ওড়া, হুইস্কিটা জম্পেস
সেই ঝড়ে পড়া আাঁচলের মতো,
একঝটকায় ফুরতি কমপ্লিট ,পিচরাস্তায় গলাগলি,কিলবিল ,
পা দুটো এতো কাঁপে কেন রে ,হাতে ধর।
মনপাগল দারুবষ্হ্ম তরলতর।
ভাবনাবিলাস-
শেষ আবরণ টুকুও দান করে বা করতে বাধ্য হয়ে
রবিবাউল তোর গানে আমার চোখে দিস একটুকু
কান্না, চৌরাসিয়ার বাঁশীতে কানে অন্তত একবার
রাগ মধুবন্তী, চাওয়ার তো শেষ অথৈ সামুদ্রিক বনলতায় ।
পিদিমের শেষ , তৈলাক্ত দপ্ করে নিভে জাগা।
ভুলভুলাইয়া-
আহাম্মক, নাটক তোর মনে নেই যেন ?
ঘর অন্ধকার, ছায়াছবি ঘরঘর ঘরঘর,
বিয়ারের বোতল নিমেষে একশেষ
চুঁবিয়ে ভেজা আকন্ঠ সাগরসঙ্গম ।
দেওয়াল পলেস্তরা খসে পড়ে কাছাকাছি ।
ভাবনাবিলাস-
নরম মোম সবুজ এবরোখেবরো আলপথে
তোকে ছুয়ে আমি একবার কেবল একবারের জন্য
ঝিমধরা ক্যানভাস হবো । কারা সব পাশ দিয়ে
অথবা মাড়িয়ে দিয়ে এগিয়ে চলবে, নব জন্মাধার
হৄদয় নামক কল্পনাটি চলৎশক্তিহীন ।
ভুলভুলাইয়া-
জিন সুন্দরী আমার,নেশা জমছে কই?
আহাম্মক, স্বপ্নটাইতো একলা জানলা ।
নরম শিমুল, চক্রব্যুহ, তুলিকার উড্ডয়ন ,
একটু নেশা চড়াও নইলে বিষ দংশন ,
হিমশৈলচুড়া উত্তাপে গলনপিয়াসী ।
ভাবনাবিলাস-
আমার নদীটা.একান্তই আপনার সেই তো
আজও বাঁচিয়ে রেখেছে, শুকনো বুড়ো পাহাড়টাকে ।
তপ্ত দাবদাহ, বনতুলসীও শুকিয়ে মরে ।
আকাশটাই শুধু মাঝেমাঝে নেমে আসে, দুদন্ড দু এক কথার আদানপ্রদান এবং
নদী হাজার ঝড় ঝাপটা সামলেও কখন যে ভিজিয়ে দেয় শীতল মায়ায়।
ভুলভুলাইয়া-
রামেই ওং শান্তি নম শিবায়,
ডুবে মর ,তাতেই সব মুস্কিল আসান ।
জীবনটাতো মরুভুমি বানিয়ে পুরো বেকার,
তার কাটা সেতারটাও তো অসুরে ছাড়লি ।
ঘুরে মরিস্ জাকারিয়া স্ট্রীটের নিঝুম বারবেলায় ।
ভাবনাবিলাস-
নর্দমার পচা কালো জলে কেন্নোর মত কিলবিলিয়ে এগিয়ে চলা,
মাড়িয়ে দিলে বৄত্তাকার, একান্ত সংকুচিত, তবু টিকে থাকার এক অপরিমেয়
অক্ষম প্রচেষ্টা। কিছুই সম্ভব নয়, নিজের সাথে নদীর তীব্র মিলে যাওয়া ব্যতিরেকে,
বোধ সেও তো আর কোন ভাবে কাজ করেনা ,চলতে চলতে এক ঝিমুনি জেগে
ওঠে, আঙুলগুলো সব থেতলে গেছে, কেন্নোর রক্ত কি ফিকে লাল ?
ভুলভুলাইয়া-
ব্র্যান্ডি খা থুড়ি পান কর,কোডারমায় পালা
শালা নক্শাল,বিপ্লব সব কোন নদ্দমায় চটকাচটকি ।
ভুত নেই ,ভবিষ্যত নেই ,বোকা গরুর গাড়ির হেডলাইট,
তল্পি গোটা ,গলায় বিষ ঢাল, মর ,মর, মরে বাঁচ, ।
আধো কুয়াশাতেই একটু লুকানো চুম্বন ।
ভুলভুলাইয়া ও ভাবনাবিলাস-
দেখা হয়ে গেলো ,একটি দরজা মুখোমুখি দুজনায়
শক্তির খালি উদার গলায় রবিঠাকুরের মরণরে তুহু মম..
দামোদর এগিয়ে আসে,আকাশ চুপ, দুগ্গা দেবী না মানবী ?
তোমার চালিতে যদি একটু জায়গা , মরুভুমিতেও ঝরণাধারা,
অসম্ভবে ইলেকট্রিক শক্ ,অস্তমিত নেশা, যে চন্দনগাছটা ছোটবেলায়
নিজ হাতে রোপন ,তারই কাঠ, রক্ত ঝরছেই, ছায়াদুটি একাকার,
স্বপ্ন,সুচনা, মুচকি হাসে মৄত্যু, আশ্রয়হীন, কাঠের বেন্চিটাও ভাঙছে।
শির শির দখিনা হাওয়া, চিতায় শুয়ে বসে জীবনের গান, অমৄত
আমৄত্যু ভালোবাসা, তমসো মা ... কফি এককাপ এবং এবং একটি অর্থহীন
ক্যকটাসের নীলাভ সহমরণ বেপথু হাসনুহানায় ।
ভাবনাবিলাস-
হাসনুহানার গন্ধটা যেন প্রবল থেকে হয় প্রবলতর,
যেন মৄত্যুর আগে পুরোটাই ভিজতে পারি
ইশ্বর আমাকে একটু সময় দিও ,শেষবারের জন্য
শুয়ে বা বসে কফি খেতে খেতে একবার ভুলে যাওয়াটুকু
যা হয়তো হয়েছে এতটা বেশী বাঁচার জন্য,মনে করার প্রচেষ্টা ।
ভুলভুলাইয়া-
একটু ঢুকু ঢুকু একটু ওয়াইন,
আমি তো শিওর আগাগোড়াই সোয়াইন ।
চোখে হ্যারিকেন জ্বলে,নয়নতারা আধাঁর চিরে
ভেঙচি কাটে, একলা ফ্যাতারু ফ্যাত ফ্যাত উড়ে
ভুল মানুষের অরণ্য ,ওই পৄথিবী ।
ভাবনাবিলাস-
খোলা আকাশের নীচে হলে মন্দ হয়না, উত্তাপটা তো থাকবে,
যতটুকু পারবো চোখ মেলে ,দুগ্গা তোমার আলোয় যবনিকা পতন
টলমলে পায়ে যে স্বপ্নের খোঁজে অন্তরক্ষরণ, তারই বাস্তবের বোধন
হাজার বা লক্ষ হয়তো আরো অনেক বছরের আদিম জীবনপথে
চেনা অচেনা পাওয়া বা বেশী পাওয়ার আবহমান ফল্গুধারায় ।
ভুলভুলাইয়া-
একলা পানকৌড়ি , সশ্তার চোলাই গহিন গঙ্গায়
ডুব, ইতি উতি তাকায়, কি যে খুঁজে ফেরে,
পুরো পাঁকে ডুবসাঁতার , কাঁনাগলি,
যেদিকেই যাই ,পাতার পর পাতা ওল্টাই
ছানি দুটি চোখেই শুধু লুকোচুরি ।
ভাবনাবিলাস-
দামোদর এপার ভাঙে গড়ে ওই পার ,কান্না গভীরতা বাড়ায়.
হন্যমান কালবেলা আগুন হয়ে জ্বলতে চায় দাসত্ব ভালোবাসার ।
চিতাটা যদি নদীপারেই সেজে ওঠে,শুয়ে জিরিয়ে নিয়ে
নদীর আলিঙ্গনে .ভাঙা হাটে সশ্তার বিকিকিনী ,অফুরাণ অবসর,
ভাটিয়ালী গানে তাল মদিরা কাল অন্য কেউ।
ভুলভুলাইয়া-
উজবুক জীবনে কিছুই তো ঠিক করে করতে অক্ষম,
ভদকায় ভরে মাঝবয়স নিশিকুটুম নিঘুম ।
ভন্ডামি ছাড়, তোর নেশা ভোর এক লহমায় ।
এতো ভিজেও গোটা মাতাল হতে পারলি কই?
খুঁজে ফেরা অমলতাসে সোনার রথ।
ভাবনাবিলাস-
সকাল থেকে রাতশেষ আমি জ্বলব, জ্বলে পুড়ে
মরবে আমার যত পাপ , সমস্ত ক্লীব নিঃশ্বাস, সময়
তো লাগবেই, পাপনাভিমুল কিছুতেই তো ছাই হতে চায় না।
ঝিনুকরঙা বায়বীয় আদুরে ছোয়ায় যন্ত্রনা মুলাধার সহ হবে
উৎপাটিত, উড়ব এদিক ওদিক অন্যভুবন ।
ভুলভুলাইয়া-
ভিখীরির বাচ্চা একটু টাকা ওড়া, হুইস্কিটা জম্পেস
সেই ঝড়ে পড়া আাঁচলের মতো,
একঝটকায় ফুরতি কমপ্লিট ,পিচরাস্তায় গলাগলি,কিলবিল ,
পা দুটো এতো কাঁপে কেন রে ,হাতে ধর।
মনপাগল দারুবষ্হ্ম তরলতর।
ভাবনাবিলাস-
শেষ আবরণ টুকুও দান করে বা করতে বাধ্য হয়ে
রবিবাউল তোর গানে আমার চোখে দিস একটুকু
কান্না, চৌরাসিয়ার বাঁশীতে কানে অন্তত একবার
রাগ মধুবন্তী, চাওয়ার তো শেষ অথৈ সামুদ্রিক বনলতায় ।
পিদিমের শেষ , তৈলাক্ত দপ্ করে নিভে জাগা।
ভুলভুলাইয়া-
আহাম্মক, নাটক তোর মনে নেই যেন ?
ঘর অন্ধকার, ছায়াছবি ঘরঘর ঘরঘর,
বিয়ারের বোতল নিমেষে একশেষ
চুঁবিয়ে ভেজা আকন্ঠ সাগরসঙ্গম ।
দেওয়াল পলেস্তরা খসে পড়ে কাছাকাছি ।
ভাবনাবিলাস-
নরম মোম সবুজ এবরোখেবরো আলপথে
তোকে ছুয়ে আমি একবার কেবল একবারের জন্য
ঝিমধরা ক্যানভাস হবো । কারা সব পাশ দিয়ে
অথবা মাড়িয়ে দিয়ে এগিয়ে চলবে, নব জন্মাধার
হৄদয় নামক কল্পনাটি চলৎশক্তিহীন ।
ভুলভুলাইয়া-
জিন সুন্দরী আমার,নেশা জমছে কই?
আহাম্মক, স্বপ্নটাইতো একলা জানলা ।
নরম শিমুল, চক্রব্যুহ, তুলিকার উড্ডয়ন ,
একটু নেশা চড়াও নইলে বিষ দংশন ,
হিমশৈলচুড়া উত্তাপে গলনপিয়াসী ।
ভাবনাবিলাস-
আমার নদীটা.একান্তই আপনার সেই তো
আজও বাঁচিয়ে রেখেছে, শুকনো বুড়ো পাহাড়টাকে ।
তপ্ত দাবদাহ, বনতুলসীও শুকিয়ে মরে ।
আকাশটাই শুধু মাঝেমাঝে নেমে আসে, দুদন্ড দু এক কথার আদানপ্রদান এবং
নদী হাজার ঝড় ঝাপটা সামলেও কখন যে ভিজিয়ে দেয় শীতল মায়ায়।
ভুলভুলাইয়া-
রামেই ওং শান্তি নম শিবায়,
ডুবে মর ,তাতেই সব মুস্কিল আসান ।
জীবনটাতো মরুভুমি বানিয়ে পুরো বেকার,
তার কাটা সেতারটাও তো অসুরে ছাড়লি ।
ঘুরে মরিস্ জাকারিয়া স্ট্রীটের নিঝুম বারবেলায় ।
ভাবনাবিলাস-
নর্দমার পচা কালো জলে কেন্নোর মত কিলবিলিয়ে এগিয়ে চলা,
মাড়িয়ে দিলে বৄত্তাকার, একান্ত সংকুচিত, তবু টিকে থাকার এক অপরিমেয়
অক্ষম প্রচেষ্টা। কিছুই সম্ভব নয়, নিজের সাথে নদীর তীব্র মিলে যাওয়া ব্যতিরেকে,
বোধ সেও তো আর কোন ভাবে কাজ করেনা ,চলতে চলতে এক ঝিমুনি জেগে
ওঠে, আঙুলগুলো সব থেতলে গেছে, কেন্নোর রক্ত কি ফিকে লাল ?
ভুলভুলাইয়া-
ব্র্যান্ডি খা থুড়ি পান কর,কোডারমায় পালা
শালা নক্শাল,বিপ্লব সব কোন নদ্দমায় চটকাচটকি ।
ভুত নেই ,ভবিষ্যত নেই ,বোকা গরুর গাড়ির হেডলাইট,
তল্পি গোটা ,গলায় বিষ ঢাল, মর ,মর, মরে বাঁচ, ।
আধো কুয়াশাতেই একটু লুকানো চুম্বন ।
ভুলভুলাইয়া ও ভাবনাবিলাস-
দেখা হয়ে গেলো ,একটি দরজা মুখোমুখি দুজনায়
শক্তির খালি উদার গলায় রবিঠাকুরের মরণরে তুহু মম..
দামোদর এগিয়ে আসে,আকাশ চুপ, দুগ্গা দেবী না মানবী ?
তোমার চালিতে যদি একটু জায়গা , মরুভুমিতেও ঝরণাধারা,
অসম্ভবে ইলেকট্রিক শক্ ,অস্তমিত নেশা, যে চন্দনগাছটা ছোটবেলায়
নিজ হাতে রোপন ,তারই কাঠ, রক্ত ঝরছেই, ছায়াদুটি একাকার,
স্বপ্ন,সুচনা, মুচকি হাসে মৄত্যু, আশ্রয়হীন, কাঠের বেন্চিটাও ভাঙছে।
শির শির দখিনা হাওয়া, চিতায় শুয়ে বসে জীবনের গান, অমৄত
আমৄত্যু ভালোবাসা, তমসো মা ... কফি এককাপ এবং এবং একটি অর্থহীন
ক্যকটাসের নীলাভ সহমরণ বেপথু হাসনুহানায় ।
Subscribe to:
Posts (Atom)