অনুভুতি মৄত্যুহীন
ঘুমগুলো সব কেঁপে কেঁপে ওঠে, জেগেই থাকে
রাতজাগা ল্যাম্পপোষ্টগুলো সহমরনে ,নিতান্তই
অকারণে।
বিচ্ছিন্ন এক একটি দ্বীপ, বাবধানের খাদ
গভীর থেকে গভীরতর,
এক শুন্য থেকে আরেক শুন্য, শুন্যমালায় ওড়ে
শঙ্খচিল ।
আবেগগুলো
পাগলের মতো গরাদ সব সবকটাই নাড়তে থাকে,
সেলুলার জেল হাতে পায়ে শিকল সহক্রন্দনে,
কেন কে জানে?
নীরব নিস্ফলা বিষ্ফোরন অনবরত, অর্থহীন একটানা
একই সুর,
সব্বাই দিব্বি আছে, কাকতালীয়ভাবে গোটা হিসেবটাই
গরমিল।
কন্ঠ রুদ্ধ চিৎকার করে জানতে চায় তুমি কোন
আগুনে জ্বলে বাঁচো?
কিন্তু এ ক্যানসার দুরারোগ্য , এই পৄথিবী
নিজেই তো আশ্রয়হীন,
স্বপ্ন দেখা পুরোপুরি নিষিদ্ধ, হৄদয় টুকু
শুধু বিদ্রোহ করে নিষেধ নিরুত্তর
ঘরঘর শব্দে পাখাটা ঘুরতেই থাকে ,ভালোবাসা
শ্থবির তিল তিল।
আকাশগঙ্গা ঝরে ঝরে পড়ে , দুচোখের অঝোরে
মিলে কিসের বেসাতি?
কোন পথের গোলকধাঁধায় বেলা বয়েই যায় ,সুতীব্র
সুনিবিড় মৄত্যুবাসনা,
ভাষা হারায় বেদনবাঁশী ভেঙে ভেঙে জোনাক আলোয়
মিলিয়ে যায়,
মাথার ভিতর সব বোধগুলো অন্ধ, কেন্নো প্রাণ
আর আর শবের মিছিল ।
খুব খুব চেনা বায়বীয়. সযতনে লুকানো ভালোবাসা
একান্ত আপন
ভালোবাসার ভালোবাসা হঠাৎ যেন বাস্পীভুত,
একটি ফুৎকারে
সবটুকু দেয় নিভিয়ে দেয় , ফিরে এসো ফিরে এসো একলা আঁধারে
হৄদসাগরে জাগো হে, সবটুকুই যে মিলায় ,নিকষে বেদনব্যথাতুর
নিখিল।
গোপনে অস্থির চেতনা জাগে দিনরাত পথের ধুলায় ভেজে চোখের জল
বেষ্টনে প্রাচীর দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর, আকাশটুকু
ও যেন ঢেকে যায়, চোখে
কেবলই স্বপ্নের অপ অথবা চির মৄত্যু , কোন
কারুবাসনায় একতারায়
ছেড়াসুর , খেলাঘরে জমা মুখোসের পর মুখোস
মরণ অনুরনণে আবিল ।
No comments:
Post a Comment