তৄষ্না অপরিমেয় ,মুছে যায় দিবা রাত্রির সীমারেখা,
নিদ্রামধুর জাগরণে,শ্যাম সম মরণে এসো পরাণসখা।
আধপাগলা বুড়োটা
হচ্ছে না ,বুড়ো বেতো ঘাসগুলো মরেও মরছে না।
একটু কান্না জল,এক আঁজলা আধঘুম আকাশ আর
ঝরা পাতার ঝিরিঝিরি গানে আবার বারবার জাগছে।
নীরবকান্ত ঝড় জলে এখন ভিজে কাঁচুমাচু, পাগল জ্বর আসে মাঝে মাঝেই। ফিরে যায় বনতুলসীর জঙ্গলে আঘ্রাণে পিদিম জ্বেলে শুনতে চায় ফিরে দেখার পালাগান।
এখন লুকিয়েচুরিয়ে একটু আধটু লেখে,
ভীষণশাসন,ইতিউতি ফিরে ফিরে জাগে ,ঝাপসা নয়ন,ভাঙা হাট,দিকশুন্যপুর,সুরে সাধে শিবরন্জনী ।
নির্বাসনের বাতাস লাগছে আদুল গায়ে, বাত্য জীবন,একার কোণঠাসা লড়াই।কাঠের বেন্চ একটু বসি বারবার ফোটানো চায়ের তিতকুটে গন্ধ আমিষ রাস্তায়।
পাতা ওড়ে হাওয়ায়, ভীড়াক্রান্ত এই মাঝদুপুরে দ্বীপ নির্জন,এক চিলতে বুড়ো লোকটা কেবল পশলা ভর আলো খুঁজে বেড়ায়।মুঠো মুঠো আঁধার তীব্র আলিঙ্গন আশ্লেষে।
অর্থের পলায়ন কোন্ অভিধানে,আজও যখন একমনে পথে চলি, রোদ্দুরে ভিজি, একটুকরো গরম রূটির গন্ধে সব ভুলে নীল নকশা গাঁথা সাজাতে বসি,বাউল বাঁশী হেমলক হয়ে হৃদপিন্ড বিঁধে দেয় বিষভালোবাসায়।
নীরব কান্ত আজ সত্যিই নীরব,হেরে গেছে,একলা,ছেঁড়া চটি, এই জীবন থেকে অন্য জীবন,ফিরে ফিরে অতীত নক্সী গাঁথায় ক্লান্ত গান গায় নিজের মাঝেই, কিচ্ছুটি আর চায় না।
নীরব কান্ত একফালি আকাশ নিয়ে একমুঠো উঠোনে মনতুলসী পিদিম জ্বালাতে চেয়েছিল।
নিদ্রামধুর জাগরণে,শ্যাম সম মরণে এসো পরাণসখা।
আধপাগলা বুড়োটা
হচ্ছে না ,বুড়ো বেতো ঘাসগুলো মরেও মরছে না।
একটু কান্না জল,এক আঁজলা আধঘুম আকাশ আর
ঝরা পাতার ঝিরিঝিরি গানে আবার বারবার জাগছে।
নীরবকান্ত ঝড় জলে এখন ভিজে কাঁচুমাচু, পাগল জ্বর আসে মাঝে মাঝেই। ফিরে যায় বনতুলসীর জঙ্গলে আঘ্রাণে পিদিম জ্বেলে শুনতে চায় ফিরে দেখার পালাগান।
এখন লুকিয়েচুরিয়ে একটু আধটু লেখে,
ভীষণশাসন,ইতিউতি ফিরে ফিরে জাগে ,ঝাপসা নয়ন,ভাঙা হাট,দিকশুন্যপুর,সুরে সাধে শিবরন্জনী ।
নির্বাসনের বাতাস লাগছে আদুল গায়ে, বাত্য জীবন,একার কোণঠাসা লড়াই।কাঠের বেন্চ একটু বসি বারবার ফোটানো চায়ের তিতকুটে গন্ধ আমিষ রাস্তায়।
পাতা ওড়ে হাওয়ায়, ভীড়াক্রান্ত এই মাঝদুপুরে দ্বীপ নির্জন,এক চিলতে বুড়ো লোকটা কেবল পশলা ভর আলো খুঁজে বেড়ায়।মুঠো মুঠো আঁধার তীব্র আলিঙ্গন আশ্লেষে।
অর্থের পলায়ন কোন্ অভিধানে,আজও যখন একমনে পথে চলি, রোদ্দুরে ভিজি, একটুকরো গরম রূটির গন্ধে সব ভুলে নীল নকশা গাঁথা সাজাতে বসি,বাউল বাঁশী হেমলক হয়ে হৃদপিন্ড বিঁধে দেয় বিষভালোবাসায়।
নীরব কান্ত আজ সত্যিই নীরব,হেরে গেছে,একলা,ছেঁড়া চটি, এই জীবন থেকে অন্য জীবন,ফিরে ফিরে অতীত নক্সী গাঁথায় ক্লান্ত গান গায় নিজের মাঝেই, কিচ্ছুটি আর চায় না।
নীরব কান্ত একফালি আকাশ নিয়ে একমুঠো উঠোনে মনতুলসী পিদিম জ্বালাতে চেয়েছিল।