শেষ রেলগাড়ি টাও চলে গেছে,একা প্ল্যাটফর্মে দাড়িয়েই আছি,আমি আর আমার হৃদসিন্দুকে রবিবাউল আর শক্তি পাগল, গোপনে, তোমাদের ছেড়ে তো চলেনা এই মাধুকরী।ফিরে ফিরে বারবার আরবার ফিরে ফিরে এসে দাঁড়াই এই সবহারানো একলা প্ল্যাটফর্মে,নিজেকেই খুঁজি আকাশের আয়নায়।
বোধ, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা,স্বপ্ন ,সব গাড়িগুলোই তো ছেড়ে গেছে, দিঘির জলে কেবল ঝরা অমলতাস।মাকড়সার জাল পথকে রাখে অবরোধে, অসহায় অভিযোজন।উপান্তে জড়ো হয় ছায়াময় ভাবনা দল নির্লজ্জ চাঁপা বনে।
মাঝে মাঝে যখন পুড়তে পুড়তে ঝলসে যাই তীব্র লবণাক্ত কান্নায়,পুরূষ তুমি কাঁদো ? মেঘের ওপার থেকে এক পশলা পাথর দৌড়ে এসে ভাঙা বুকে সজোরে আঘাত করে,দম বন্ধ হয়ে আসে, আজকাল তো কবিতাও লিখতে হয় একান্ত গোপনে, সবাই যে উপহাসে গলা টিপে ধরে।
আপাত শান্ত সুগভীর রাতের ছায়ায় মাথার মধ্যেকার অবিরাম বিস্ফোরণে জেগে থাকি ,উড়ি,পুড়ি,স্বার্থপর ভিজে চোখে,বাদুড় আর চামচিকে জীবন হাতে নিয়ে।
ভুল মানুষের অরণ্যে পথ সব লুকিয়ে পড়ে,এই গাছতলা ওই গাছতলা ,পায়ের তলার মাটি উপহাস করে,বলে,ব্যাটা তুই এখনও আছিস কেন?, তবু হঠাৎ করে একলা শিশু চিৎকার করে কেঁদে ওঠে,আমিও,আর তো কিছুই পারিনা।
দাঁড়িয়েই থাকি একা প্ল্যাটফর্মে, সকাল ঝরে, দুপুর সে ও মরে,বিকেল ইতি উতি ঘুরতে থাকে কেন কে জানে, নিশি গভীর ,ঝাপসা দুই চোখ তাকিয়ে থাকে, যদি অভ্যাসবশত ভুল করে কোন রেলগাড়ি চলে আসে, কেবল কান ভরিয়ে দেয় পাগল আর বাউলের যুগলবন্দী,মরণ, শ্যাম আমার এসো পুর্ণগর্ভা গাভীর অপার ভালোবাসায়, আমি যে শেষ পর্যন্ত তোমাকেই চাই।চাই গো।
যা মনে আসে তাই লিখি সবার আড়ালে নিজেকে যে চিনিনে।
এই মানবসাগর ।কত মন, কত যাওয়া আর আসা ।কত জন্ম আর ভেসে যাওয়া ।দুই নিরাসক্ত বুড়ো । সবার মাঝে থেকেও কত অন্য ভুবনপুরে ।সব দিয়েও এতো ফিরে পাওয়া তাদের।জ্যোৎস্না আলোয় জগৎ সিক্ত নিত্যদিন ।পাগল অবাক হয়ে ভাবে এই বিপূলা পৃথিবীতে এই তাসের দেশে মনের জানালা খোলা মানা,আলোতে আধাঁরে মুখোশের আবডালেই মিছেই জীবনের মিছে জয়গান গাওয়া । হাসিতে ভরে যায় দুই বুড়োর মুখ,কোপাইতে জল কোথায় ?পরিনিরবাণ নয় নবজন্মে আলোকিত করো । আলো দাও আরো আরো আলো ।পাগলকে আরো পাগল করো করুণাময় ।
গাছে এক শালিক আর তার চারটি ছানা ।ঝড়ে ভাঙ্গা বাসা নতুন করে গড়ে তোলা । কি মমতা আর ভালোবাসা ।প্রতিদিন প্রতি পল ।পাগল মা খোজে আকাশের তারায় , গাছের নবসবুজ পাতায় , কাটা ধানের সোনায়,ঐ শালিকের ভালোবাসায় । মনেরতো ছবি আকা যায়না ।এতো ছোট জীবন তাও মা কোথায় লুকিয়ে ফেরে ।ঐ আকাশের তারায় ,এই ধরণীর ধুলিকণায় ।ঠাকুরমার ঝুলি খুলে সোনার কাঠি দিয়ে জাগাও মা সব পাগলের তুমি ঘুম ভাঙ্গাও ।একটু গল্পে ভুলি কল্পে চলি ।
বোধ, সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা,স্বপ্ন ,সব গাড়িগুলোই তো ছেড়ে গেছে, দিঘির জলে কেবল ঝরা অমলতাস।মাকড়সার জাল পথকে রাখে অবরোধে, অসহায় অভিযোজন।উপান্তে জড়ো হয় ছায়াময় ভাবনা দল নির্লজ্জ চাঁপা বনে।
মাঝে মাঝে যখন পুড়তে পুড়তে ঝলসে যাই তীব্র লবণাক্ত কান্নায়,পুরূষ তুমি কাঁদো ? মেঘের ওপার থেকে এক পশলা পাথর দৌড়ে এসে ভাঙা বুকে সজোরে আঘাত করে,দম বন্ধ হয়ে আসে, আজকাল তো কবিতাও লিখতে হয় একান্ত গোপনে, সবাই যে উপহাসে গলা টিপে ধরে।
আপাত শান্ত সুগভীর রাতের ছায়ায় মাথার মধ্যেকার অবিরাম বিস্ফোরণে জেগে থাকি ,উড়ি,পুড়ি,স্বার্থপর ভিজে চোখে,বাদুড় আর চামচিকে জীবন হাতে নিয়ে।
ভুল মানুষের অরণ্যে পথ সব লুকিয়ে পড়ে,এই গাছতলা ওই গাছতলা ,পায়ের তলার মাটি উপহাস করে,বলে,ব্যাটা তুই এখনও আছিস কেন?, তবু হঠাৎ করে একলা শিশু চিৎকার করে কেঁদে ওঠে,আমিও,আর তো কিছুই পারিনা।
দাঁড়িয়েই থাকি একা প্ল্যাটফর্মে, সকাল ঝরে, দুপুর সে ও মরে,বিকেল ইতি উতি ঘুরতে থাকে কেন কে জানে, নিশি গভীর ,ঝাপসা দুই চোখ তাকিয়ে থাকে, যদি অভ্যাসবশত ভুল করে কোন রেলগাড়ি চলে আসে, কেবল কান ভরিয়ে দেয় পাগল আর বাউলের যুগলবন্দী,মরণ, শ্যাম আমার এসো পুর্ণগর্ভা গাভীর অপার ভালোবাসায়, আমি যে শেষ পর্যন্ত তোমাকেই চাই।চাই গো।
যা মনে আসে তাই লিখি সবার আড়ালে নিজেকে যে চিনিনে।
এই মানবসাগর ।কত মন, কত যাওয়া আর আসা ।কত জন্ম আর ভেসে যাওয়া ।দুই নিরাসক্ত বুড়ো । সবার মাঝে থেকেও কত অন্য ভুবনপুরে ।সব দিয়েও এতো ফিরে পাওয়া তাদের।জ্যোৎস্না আলোয় জগৎ সিক্ত নিত্যদিন ।পাগল অবাক হয়ে ভাবে এই বিপূলা পৃথিবীতে এই তাসের দেশে মনের জানালা খোলা মানা,আলোতে আধাঁরে মুখোশের আবডালেই মিছেই জীবনের মিছে জয়গান গাওয়া । হাসিতে ভরে যায় দুই বুড়োর মুখ,কোপাইতে জল কোথায় ?পরিনিরবাণ নয় নবজন্মে আলোকিত করো । আলো দাও আরো আরো আলো ।পাগলকে আরো পাগল করো করুণাময় ।
গাছে এক শালিক আর তার চারটি ছানা ।ঝড়ে ভাঙ্গা বাসা নতুন করে গড়ে তোলা । কি মমতা আর ভালোবাসা ।প্রতিদিন প্রতি পল ।পাগল মা খোজে আকাশের তারায় , গাছের নবসবুজ পাতায় , কাটা ধানের সোনায়,ঐ শালিকের ভালোবাসায় । মনেরতো ছবি আকা যায়না ।এতো ছোট জীবন তাও মা কোথায় লুকিয়ে ফেরে ।ঐ আকাশের তারায় ,এই ধরণীর ধুলিকণায় ।ঠাকুরমার ঝুলি খুলে সোনার কাঠি দিয়ে জাগাও মা সব পাগলের তুমি ঘুম ভাঙ্গাও ।একটু গল্পে ভুলি কল্পে চলি ।
No comments:
Post a Comment