Tuesday, June 4, 2019

 নিজেকে তো এই সমাজের উপযুক্ত বলে মনে করিনা, মানুষ হওয়া তো বহুদুর। এখন তো মনে হয় অক্টোপাস তার হাজার হাজার বাহু দিয়ে এমনভাবে বেঁধে ফেলেছে যে এক ঝলক অক্সিজেন ও পাইনা, মাইলের পর মাইল পথ চলি আরও চলি আর নিজের সাথে কথা বলি।আর লুকিয়ে চুরিয়ে দু এক কলম লেখা, এছাড়া তো বাঁচতে পারিনে। আমি নিতান্তই নগণ্য একজন,আবছায়া ঝরা পাতা,ধুলায় ভিজে টিকে থাকি,জর্জ বাবু আর শেষের মান্না দে কে বড়ো মনে পড়ে। আসলে সব পাখিই শিকলে বাঁধা,কেউবা ব‍্যর্থ ডানা ঝাপটায়,অন‍্য কেউ ও শিকলটাকেই আদর করে নিজেকে ভোলায়,শুনতে চায় সেই শিকল ভাঙার গান।
।।যাইনা চলে রঙিন ইচ্ছে ঘুড়ি,
আপন খেয়াল আপনি উড়ি।।


অশ্বমেধের ঘোড়া ব‍্যস্ত বড়ো  ঘুমায় খালি
লুকায়  হোথায় ব‍্যাকুল করে বেণুবন।
রাখাল বালক মাথায় পালক আপণ ভোলে,
বাঁশীর সুরে কোন্ আদরে উদাম মন।

ভ্রান্ত তারা রূগ্ন জরা ,নগ্নপায়ে গল্প জোড়ে ,
ভালুক হাসে শালুক ফুলে ইস্তাহারে এলোচুল।
রাতদুপুরে মাঝপুকুরে, ঝরঝরিয়ে হল্লাবোল,
ঐ বিলাসী হায় উদাসী বারের বার মন্দ ভুল।

তাসের দেশ রাজার বেশ ,কলম সব ধর্মঘটে,
রূদ্র পলাশ কিসের আশ হাসনুহানায় উঁকিঝুঁকি।
ছেঁড়া ঠোঁট বাঁধলো জোট, গালের টোল অহঙ্কারী,
তালেরপাতায় বাবুই ঘুমায় স্বপ্নটাকে জিইয়ে রাখি।













No comments:

Post a Comment