Sunday, June 30, 2024


স্বপ্ননীল


দিন, 

বছর,

 অনেক অনেক যুগ,

বুনতেছিলাম স্বপ্নের শীতলপাটি।

ছোট, বড়ো,সোদা সব স্বপ্ন,

আজো যেখানেই  যাই,শীতল ছোঁয়া।

বলতে পারিনি, 

কাউকেই,

ঘুমিয়ে পড়ি,

 আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে, 

বুকের মাঝে।


বুঝিনি,

যত্নে রাখা শীতলপাটিতেও ঘুনপোকা,

মরতেই থাকে,

স্বপ্নগুলো,

বলতে পারিনা।


কাউকেই।


এইটাই, জীবন,

আলপথ আজ পিচঢালা,

মরা,

কেউটের দল মঙ্গলগ্রহে,

নিরাপদ।


বার্ধক্যজনিত স্বাভাবিক নিয়মে শীতলপাটি আজ ফুটিফাটা,

ঝরছে,

 মরছে,

স্পর্ধা,

স্বপ্ন,

একটার পর এক,

স্বপ্নের দল।


চোখের জল,

চড়ুইভাতি,

ফল্গূনদী, 

একলা চর,

ব্যাথা চিনচিনে,

গোলাপবনে দাবানল।


স্বপ্ন,

শীতলপাটি,

ঘুণপোকা,

এখানে গ্রীস্মকাল।

Tuesday, June 25, 2024

 কিসের টানে?

পথে নামি,

হেঁটে চলি মাইল পর মাইল।

তারাদের ও মৃত্যু অনিবার্য,

ছেড়ে দিয়ে সব পিছুটান।

নিজেকে ঠকানো।

নষ্ট হতে হতে   মুখোশ পরিণত হয়েছে ট্রেনের প্রতিক্ষায়  প্ল্যাটফর্মে বসে থাকা  বিবস্ত্র মুখ।

এই নিয়ে বেশ আছি।

ভন্ডামি।

দাঁড়িপাল্লায় মন্দভার,

বিপ্লবের কাগজ নৌকো টালমাটাল।

ভাবনা সব অবিন্যস্ত,

 সাগরে একাকার,

ছেলে বেলা,লোকবেলা , নামে সন্ধ্যা,

কিসের ভয়ে কেঁপে ওঠে আষাঢ়িয়া 

দুই চোখ ?

তবু বাঁচি অবধারিত মৃত্যুর অপেক্ষায়,

অনেক না পাওয়া জোনাকি হয়ে পুনঃ জন্মে।

সুন্দর ,

 প্রিয় যেটুকু,

হারাই অকাতরে ,

পাপসিক্ত অনুভবের অনুরণন।

উপেক্ষা এবং অপমান,

রাখি য়ত্নে,

বুকের মাঝখানে,

রাগ নয়,অভিমানে একলা কাঁদি,

জল পেয়ে বেড়ে ওঠে বনতুলসি,

পিদিম জ্বলে ।




 আকাশপথে নামল এসে চুপিচুপি কখন যে মেঘবালিকা আমায় ভেজালো,

সযতনে লুকানো কান্না সব মিলে গায় ,মুখোশটাই উথাল বড়ো এলোমেলো।

 ।। বৃষ্টি পাগল মন সাথী

                   ভেজা জুই মালা গাথি ।।

Sunday, June 23, 2024

 অনেক গুলো দোষ নিয়ে তৈরী হয়,

 আজ কাল আর বাকি গল্প।

সত্যি বলার সাহস নেই, 

 confession,

বেমক্কা ভুলে যাই।

দিন কাটাই,

শামুকখোলা, 

নিজেকে লুকিয়ে রাখতেই বেলা যায়,

শর্ত বেঁচে থাকার।

আকন্ঠ ইচ্ছা বেঁচে থাকার।

জেগে জেগে স্বপ্ন দেখি,

যা পারিনি, সেই সব স্বপ্ন।

অসুখ নামক রোগ ছড়িয়ে পড়ে শরীরের সব কোণে।


 আবদ্ধ চোখ,সারি সারি দৄশ্যপট ভাসে আপন খেয়ালে,

ভারাক্রান্ত একটু আলো, আঁধারে অন্ধকার ডানা মেলে।


ঝড়ে শ্রান্ত বটে অকবি বাসা বাঁধে কৃষ্ননগ্ন কোলাহলে,

সাথে একমুঠো শ্বেত আকাশ, নয়নতারা রূদ্ধ আগলে।


          

Thursday, June 20, 2024

 শ্রাবণের সন্তানের চোখে কাঁপুনি, 

আচ্ছন্ন শীতলতা , 

ফোঁটা ফোঁটা কান্না মাটিতে নেমে আসে,

সোঁদা গন্ধে লোকটা বেরিয়ে পড়ে।

ভীড়ের মধ্যে ভিজে নয়নতারা,

গাছটা তোলে,লাগায় তৈরী মাটির টবে,

বাড়ুক নিজের মতো করে।

লোকটি ভিজে মাটিতে হাঁটতে থাকে,

ঘোলাটে আকাশের দিকে থাকায়,

 কান্নায় হাসে এবং হাঁটতে থাকে।


হাঁটা ছাড়া আর, আর কোন কাজ,হয়না।


উদ্দেশ্যহীন,

 ঘুরে বেড়ায় হাটে, পুকুরঘাটে,

বিকিকিনি, মানুষের আকাল, 

সময় শেষ হয়ে আসে।

নয়নতারার সবুজ গন্ধে গা এলিয়ে দেয়, এভাবেই হয়তো কোন দিন ইতিহাস লেখা হবে।

Wednesday, June 19, 2024

 অমৄত কুম্ভের সন্ধানে আলোর খোজে এই মাধুকরী ।যত ভালো লাগাতে আঁধারকে নিভিয়ে আলোকময় হয়ে ওঠা ।মনে আসে সেই ছেলেটিকে সে স্নাতকোত্তর বিদ্যাভাস করার পরেও বাধ্য হয় হকারি করতে কিন্তু ফিরে আসে অসম্ভব মেধা আর মনের জোরে,করে অধ্যাপনা, ছোট্ট হয়ে মেয়ের সাথে বাংলার পাখি চেনে চেনায় আদিঅন্তহীন ইতিহাস ।মন ভরে যায় । সেই মেয়েটি যে বিচ্ছিন্ন হয়েও তীব্র আবেগে ভালোবাসায় ফিরে পায় প্রিয়জনকে ।চিত্ত বিকশিত করে দয়াময় ।সেই পাগল যে জীবন দিয়ে সব ভুলে রবিঠাকুরে নিজেকে করে বিমোহন ।আর সেই মেয়েটি যে কত বড়ো আমলা তবু সে গোপালপ্রিয়া ।মধুময় এ জীবন । সেই পাগল যে কিনা সারা দুনিয়া ঘুরেও ফেরে , বাগবাজারের বাড়ির মেঝেতে শুয়ে শীতল হয় ।ভবসাগরে এতো শান্তি । পথ এগিয়ে চলে ।ঔ যে দুহিতা যে সন্তানের দুরে থাকার বেদনা ভোলে অসহায়  কত জীবনের আলোকবত্তিকা হয়ে উঠে ।মহামানবসাগর ।বিপুলাপৄথিবীতে ওই দেবী যে তার সৄষ্টিকে মনের মতো অপরূপ করে গোটা জীবনভোর জবাব দেয় বিশ্বাসহীনতার । এই জীবনে না পাওয়ার মাঝেও এতো এতো পাওয়া. ঝোলা যে ভরে উপচে ওঠে প্রভু ।

 বাসি মনরুটি ফুটিফাটা ,

অগ্নিস্নান  বারংবার,

 নয় নরম অথবা সহজপাচ্য বা  সম্পুর্ন জীবানুমুক্ত।


সকাল সেতো প্রতিদিন আাসে ,

পিন্ডদানে অন্তরগয়া,

অনবরত প্রতিষেধক ,

তবু ঝরে,ঝরে পড়ে পুজরক্ত।


বুড়ো অন্ধ কাক সযতনে পালন করে  দেহ পরানে,

রোগটির নাম অর্থহীন লড়াই কিংবা আদুরী মধুমেহ ।


ইতিউতি চোখ পিটপিট,

সব সবই  নিকষ কালো,

অন্তহীন খোঁজ, 

কোথায় মেলে আগলহীন শান্তি গেহ।


নিজের বলতে একটি ফুটিফাটা হৃদপিন্ড,

দানে পাওয়া,

অযত্নে  প্ল্যটফর্মের ভাঙাবেন্চে,

বেহিসাবের হিসেব,যোগ,বিয়োগ। 


নয়নতারায় ভালোবাসা বাসা বাঁধে,ব্যাতিক্রমে,অনিয়মে।


পথ অনুভূতিহীন  অবধ্য ।

Tuesday, June 18, 2024

 দেয়ালগুলো ভেঙে হয় চুরমার,

আধখানা চাঁদে জাগে আঁধার।

দর্পনে কেন  অবয়বহীন প্রতিকৃতি,

তেলচিটে বালিশে বাঁচার আকুতি।

      

 বাউল একাদশী


কত দশক পারাপার,

কোথায় এসে ভিজে ইচ্ছেসব গোল পাকাচ্ছে,

মন্দ বারাণসী?


সাক্ষী পেটমোটা চাঁদ ,

 রোজদিনই তো ভেজাভিজি আষাঢ় ও বেঁচে,

খুকখুক কাশি।


মিঠা ঝুটা পদাবলী,

কানে কানে এই সত‍্যিটাই চিৎকারে বা নীরবে,

নিজেকেই ভালোবাসি।


ভয় হয় মানতে তবু,

অকারণ ঝরা রোদে পুড়ছে,শিকলগুলো গাইছে,

দর্পণে মুচকি হাসি।


হাতল ভাঙা চায়ের কাপ,

ছেঁড়া থলে কাছে কাছে অবিরাম ঘুর ঘুর চক্কর,

চলাটাই বাণভাসি।


দেয়ালগুলো ভাঙা চুরমার,

আধখানা চাঁদে আঁধার, দর্পন  অবয়বহীন প্রতিকৃতি,

তেলচিটে বালিশ উদাসী।


চোখ অস্পষ্ট কায়াহীন

এলোমেলো ওড়ে ভোকাট্টা,লাটাই ঠোঁটে গাঙচিল,

যাই নাহলে এইবার আসি?


যাই।

 আজো হাঁটি হাঁটি,

 পাশাপাশি ডেকে নেওয়া , 

স্বপ্নে আর একঝলক বাস্তবে।


রুগ্ন রোগগ্রস্ত পথ,

টিমটিমে আলো বাতিঘর,

উপোসী সঙ্গমে বালিঝড়।


কর্কটাক্রান্ত অপরিপক্ক মস্তিষ্ক,

ইশ্বর বদলায় ঠিকানা,

চোখ বুজে আসে।


আচ্ছন্ন অনুভবে শিথিল ,

ঘুম ভাঙ্গার মাঝরাত,

পিট্টুখেলায় ছন্দময় সাহেববাজার।


আঁকড়ে ধরা হাত,

সমকৌণিক ত্রিভুজের বিসমবাহু,

জঙ্গলে একলা রাত্রি।


বিসর্জনের চরিত্র দলিল ,

ভাঙা চোখজুড়ে নদী, 

রাতকাতুরে ডোম উল্লাসে।


Convicted.

ঘামে আর নদীজলে বিছানা ভেজে।




Saturday, June 15, 2024

 জোনাকি

আশাগুলো কি আসে যায়ও কি 

কত পিদিম তো ইচ্ছেনদীতে ভাসে 

আলো আঁধারে কেউটে তার এলেবেলে বিষ ছড়ায় ।

বোকা ভবঘুরের সকাল বিকেল আর সবুজ রাত আকাশটাকে

সবুজ দুব্বোতে ভরিয়ে পাকদন্ডিতে পথ হারায় ।

কোঁচকায় চামড়া, শিরা ফুলে ওঠে,কালো সাদা ছবিটা

আরো কি নীল ?

কেরোসিনের ল্যাম্প জ্বলে নিভতে চায় ,

ফাঁদটা পাতাই তো আছে,সব মুখগুলো এক হয়ে যায় ।

জোনাকি হয়ে জীবনটা  জ্বলে নিভেও জ্বলে ।


ঝাপসা দুপুর আদুর গায়ে অবোধ ছেলে

হঠাৎ শিরশির করে কাঁদে দুখি মন ,

জোয়ারে ছোট ছোট ঝিনুক পরাণ

ভেসে যায় ধরে হারায় একমুঠো সুখ ।

Thursday, June 13, 2024

 চলে গেল পায়ের উপর দিয়ে, বাইকটা,তীব্র বেদনা, ভালো লাগছে নিতে।

Monday, June 10, 2024

 যা লিখি, মনে হয় ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলি,পোড়াই, দুর্গন্ধ ছড়ায় চারিদিকে।

Friday, June 7, 2024

 পুড়ছি,

কিন্তু সত্যি, সেটা বলছি কই?

কত কথা লিখে চলি, আস্টেপিস্টে কেবল মিছের চাদর বিছাই ।

যা ভাবি, তার আধেক ছবি,পাছে লোকে কিছু বলে, ঘৃনার চোখ মেলে।

Thursday, June 6, 2024

 জলদুপুর ও ভাঙা রাত্রি 


আকাশ আসে,

তারারা আসে, 

এদিক ওদিক থেকে দুচারটে জোনাকিও, 

আলো নিয়ে।


অন্ধকার বুকে কাঁপন ধরে,

জানালার পাশের নারিকেল গাছের চুল খোলা পাতাগুলোয় শিরশির।


তেলচিটে বালিশে মাথা রেখে এপাশ আর ওপাশ, লড়াই, 

স্বপ্নসব এক এক করে ভেসে মরে, 

শ্রান্ত বুদবুদের মতো জাগা আর মরা।


সময় পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যায়,

বসে ঘামে কালপুরুষ,

সকাল যেন আসতে ভোলে।


সঙ্গতিহীন।


রোজনামচায় দুপুর ক্লান্তি,

ঢোলকলমিতে সময় ফুলবসন্তের।


ওরা আমায় বেঁধে রেখেছে,

ট্রাপিজ না কুমিরডাঙা।

 আকাশ আসে,তারারা আসে, এদিক ওদিক থেকে দুচারটে জোনাকিও, আলো নিয়ে।

অন্ধকার বুকে কাঁপন ধরে,জানালার পাশের নারিকেল গাছের চুল খোলা পাতাগুলোয় শিরশির।

তেলচিটে বালিশে মাথা রেখে এপাশ আর ওপাশ, লড়াই, স্বপ্নসব এক এক করে ভেসে মরে, শ্রান্ত বুদবুদের মতো জাগা আর মরা।

সময় পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যায়,বসে ঘামে কালপুরুষ,সকাল যেন আসতে ভোলে।

রোজনামচায় দুপুর ক্লান্তি,ঢোলকলমিতে সময় ফুলবসন্তের।

ওরা আমায় বেঁধে রেখেছ,

ট্রাপিজ না কুমিরডাঙা।

Wednesday, June 5, 2024

 পারছি কই


কেউ কি পারো,যদি পাও, দাও না আমায় একমুঠো অন্য ধরার খোঁজ,

যাই না চলে সব ছাড়িয়ে,ভুলভুলাইয়া, যে পথে যাই রোজের পরে রোজ।

নব্য যুবক আমায় বলে হে জরাশক্ত অন্য কিছু দেখো ,অন্য কিছু ভাবো,

মাঝ বয়েসে কাঁপ ধরিয়ে জীবন বলে তোমায় আমি অন্য ভুবন দেবো ।

চালসে চোখ,সেই যে কবে ছেড়ে এলাম আরশিনগর,  ভুবনডাঙার মাঠ,

 সেই পলাশবন ,সাহেববাগান ,লুকিয়ে চুরি , বাঁশীর সুর , বন্ধ আজ কপাট।

দে দৌড় দৌড়,মাঠ পেরিয়ে,গ্রাম ছাড়িয়ে ,শসার ক্ষেত,রেললাইনে কানপাতা,

কিশোর প্রেম পাঁকা কুলে,কুন্দফুলে স্বপ্নময় কতই যে আবেশ মনমালা গাঁথা।

স্কুল পালিয়ে, এদিক ওদিক ইচ্ছে পাগলামি, বায়োস্কোপের পর্দায় উকিঝুকি,

বাবার   গল্পগাথা,গুরুর শাসন,এখন তো জলতুলিতে শুধু সাদা ছবিই আঁকি।

সব পেরিয়ে মনসবুজ ,দিনেরশেষে নীর ভালবাসা অপার , মায়ের বুকে ঘুম,

কোথায় সেই প্রানের পরশ, শুন্য সবই, অন্ধ কলম ,রাত একা বড়োই নিঝুম ।

নিকষ কালো অন্ধকারে এখন শুধুই আঁধার কামনা, আঁধারমৄত্যু ভালোবাসি,

ডুবেই যাই বন্যাধারায়, প্রানের পরে কি যে হাতরাই ,জীবনটাই বানভাসি ।

মুখোস পরি , চলি ফিরি,  চিন্তন সে তো মৄত, রঙ্গমন্চে কেবলই  মিথ্যা অভিনয়,

কি পাইনি তারই হিসাব,সবই গরমিল ,অঙ্ক মেলেনা কেন যে ,শবদেহ  গদ্যময়।

নব্য যুবা প্রশ্ন তোমার , খোঁজ অন্তহীন, অচীন পাখী কোন গহিনে ,উত্তর অজানা,

ইতিকথা ঝরাপাতায়,ঘুরেই ফিরি ,কোথায় যে পাই হায় সেই সকালের ইচ্ছে ডানা।

জীবন পোড়ে ছাই হয়ে যায় উধাও আকাশনীল,নিরুদ্দেশে সুজনস্বজন  স্বপ্ন হৄদয়পুর,

পথ দেখাও দাও না দিশা, ভাবনা এখন বিগত যৌবন, সেই মধুপুর কোন সে সুদুর।

 নব্য যুবা কঠিন প্রশ্ন তোমার....

চলছি মৄতপ্রান বইছি দায়ভার

Monday, June 3, 2024

Sunday, June 2, 2024

 সেই পুরোনো পথ । আবার সেই পথে মধুকর ।চলে থামা , থেমে খোঁজা ।

কত অচেনার ভিড়ে কিছু পুরোনো মুখ । 

ঝুলি ভরে ভালোবাসা কুড়িয়ে আবার এগিয়ে চলা । অতৃপ্ত নয়নে জীবনকে অনুভব করা ।

আমাকে প্রভু দ্বিতীয় জীবন দাও ।এতো ছোটো এক জীবন ,শুরুতেইতো শেষের বীণ বাজায়।

Saturday, June 1, 2024

 স্বপন নিতান্তই অলীক তবু এই জীবনেই জ্বলে,

রাতের আঁধার সেও ভোরাই আলোতেই মেলে।


অথৈসাগর নাও ভাঙে, সম্বল তুমি হে পরমপ্রিয়,

পোড়ে সবই,নাথ তব প্রেমে মানব ভুবন ভরিও।

 

 ভিজে অন্ধকারে শেষ হচ্ছে দিন, কালো জল,মরছি উৎসবে।

 আদুরী আঁধারে প্রানে সুরে ভাবে গলাগলি,

লক্ষণ কেবল আঁকে বক্ররৈখিক চন্চলতা।

আলো খেলে লুকোচুরি,খন্ড খন্ড পদাবলী,

ঘাসফুল আর মেঘেলা আকাশে চুপকথা।

       

 মেঘবালিকা এলেই যখন দুখের পাথার দাও গলিয়ে,

সুখের চাদর গায়ে মেখে একফালি রাত যাই ঘুমিয়ে।