শ্রাবণের সন্তানের চোখে কাঁপুনি,
আচ্ছন্ন শীতলতা ,
ফোঁটা ফোঁটা কান্না মাটিতে নেমে আসে,
সোঁদা গন্ধে লোকটা বেরিয়ে পড়ে।
ভীড়ের মধ্যে ভিজে নয়নতারা,
গাছটা তোলে,লাগায় তৈরী মাটির টবে,
বাড়ুক নিজের মতো করে।
লোকটি ভিজে মাটিতে হাঁটতে থাকে,
ঘোলাটে আকাশের দিকে থাকায়,
কান্নায় হাসে এবং হাঁটতে থাকে।
হাঁটা ছাড়া আর, আর কোন কাজ,হয়না।
উদ্দেশ্যহীন,
ঘুরে বেড়ায় হাটে, পুকুরঘাটে,
বিকিকিনি, মানুষের আকাল,
সময় শেষ হয়ে আসে।
নয়নতারার সবুজ গন্ধে গা এলিয়ে দেয়, এভাবেই হয়তো কোন দিন ইতিহাস লেখা হবে।
No comments:
Post a Comment