সেই পাগলের পথ চলা,পথ ভোলা,ভুলে আবার ফিরে আসা,মনে হয় হাজার বছর আগে এই পথ দিয়েই হেঁটেছি কিন্তু সব কেমধ যেন অচেনা,চেনা রাস্তায় নতুন মোরাম,চেনা গাছের পাতা ঝরা,কেমন যেন অন্যরকম, জীবন নদীতে জোয়ার আর ভাটা উথালপাথাল মাঝদরিয়া,বৈশাখের আগমনী গান, শিমুল পলাশের মন্তাজ,দূর আর কতো দূরে, মাধুকরীর সময় হলো যে, মানুষ গুলো কেমন যেন অন্যরকম, চোখের জল, ঝাপসা চারিধার,পথ খুঁজে যাবেতো ফেরা?
পাতা মাদুর, একমুঠো আগুন,ধিকি ধিকি কাল,আজ ও,
সামগান ভেসে আসে,মুখ লুকিয়ে নিমফুলের এলোমেলো আঁচল ।
এই মাদুরেই আমানির স্বাদ ছিলো ভিজে নোনতা, তবু আগুন ছিলো।
এবরো খেবরো পথ,ভাঙা সাইকেল, তবু গতি ছিল,হলুদ পাখির মন ছিল সবুজ, আগুন ছিলো।
নতুন মোরাম বড়ো সোহাগী, হাজার বছর ,সেই দেশ, অচেনা,রোদ্দুরের চোখে জলনদী।
কোন দিক,কোথায় মুখ, পাল্টেছে আকাশ, মুখোস আর আলখাল্লা,
ছুঁতে পাব কি সেই দুই হাত ব্যরিকেডে, জীবনের অমৃতকথা।
মাধুকরী করে যে পাগল সেতো চাওয়া পাওয়ার হিসেব করেনা । ঝোলা তার ভরে দেয় কতভাবে কতজনে। পাগলভোলা চলে আপন খেয়ালে । ভবসাগরে কত মণিমাণিক্য শেয নেই পথচলার পথভোলার চরৈবতি
No comments:
Post a Comment