দোল তো কদমতলায় পুর্নচন্দ্রমায়
হঠাৎ কথাটা কানে ধাক্কা মারল সজোরে
“বোকা ,তুই আগে বুঝে আয়”,
কোথা থেকে ?
সারা দিন কাটে মানুষের মন খুঁজে অর্থহীন,
কত যে মন কত তার রকমফের,
ভাঙাগড়া,
পুতুলনাচের এই ইতি কথার শেষ যে শুরুতেই।
বুঝতে পারি কই ?
যে পথগুলো ক্লান্ত বিরক্ত,
শুকিয়ে যায়,
মরামনটা ,
কত সহস্র বছর, সেই আদিকাল হতে,
একপা দুপা,
পৃথিবীকে করি অনন্তধর্ষিতা ,
দেবকন্যার রক্তেই আবির লাল,
সুন্দর হাসিমুখে ভরা বুকে,
এ বসন্তে
পারিনা চাইনা অক্ষম সঙ্গমে,
মাফ করবেন,
বোকাটা বুঝতেই পারেনা ।
মনন চিন্তন সভ্যতার পতন চলছে,
রাত অন্ধকার,
সে তো জাগছেই,
অন্দরমহলে, উন্মুক্ত প্রান্তরে ,
আসমান নামে এই বন্ধ্যা জমিনে,
গোপন পাপ,
যদি পাপবোধ বেঁচে থাকে বারে বারে পচা ধাপার ডাস্টবিন এই পিচকারির ফাগধারায় ,
হোলি তো হ্যায় জরুর হ্যায়।
বোকা কিছুই বুঝিসনা।
পুজো সেতো সুভোগে নিজেকেই,
বিজ্ঞাপন সেতো আমারই ,
আমি বিনা কর্মে ,
চলনে বলনে লেখনে
গতি নাই, নাই ।
নিজেরই গান গাই যতক্ষন শ্বাস।
একটা কালো পর্দা কিনে দাও আকাশ ঢাকি,চাঁদ তুই কেন? বুঝতে পারিনা ।
চল বোকা মরে আর একবার জন্মাই বুঝেই আসি,
দেবকন্যা কিন্তু ইশ্বরকে সব সত্যি সত্যি বলে দেবে,
তার আগে “বোকা আমি, আগেই বুঝে আসি”যদি পারি ।