ঠিক মাঝরাতে কাম জাগে,ঘুম ভাঙে বাইকের তীব্র চাহিদার আওয়াজে,ট্রামলাইন আসে জাপটে ধরে,মদিয়কাল।
প্রেশক্রিপশনে ডিউলক্সিটিন, মাথার ভুলভুলাইয়া।অনন্য রায় এসে পাশে ঘাপটি মেরে বসে,একটু হু ইস! এটা কি? এরমাঝে সব চুপ,কাম জাগে।জল খাই,উঠি,৭বারের পেচ্ছাপ করে ফেলি।
আমি আর বত্রিশের অনন্য দরজা হাট করে খুলে এগিয়ে চলি আবহমান রেললাইনের অন্ধসড়কে। থমকে দাড়াই ল্যাম্পপোস্টের আলোয় উচ্চারণ করি সুমনের, কবি সুমনের দু চার লাইন।টুটি টিপে ধরলে শব্দ হয়না,নখ বসে যায়,৮নম্বর পেচ্ছাপ।
এখানে রাত গভীর হলে গোরুগুলো পায়চারি করে,ডাকে।অবারিত পাথুরে বিচরণভুমি, অন্ধকারের পথ আটকে দাড়ায় ধিকি আলো। সচেতন ভাবেই, বাংলাতেই মাথার ইচ্ছেপোকাগুলো হাত পা ছুড়তে থাকে।
ওরা তিনজন, শুকনো, নয়নতারার শিকড়ে জল ঢালি।উদোম গায়ে উদ্দাম নাচি,ল্যাম্পপোস্টের আলোয়,আমি ও ছায়া, কৌশিকী রাত।
জ্ঞান হারাই সবজেটে মৃত্যুর ইশারায় ,পথের বুকে। আঁধার যখন আলগা হয়,ঘুম ভাঙে।জানিনা কখন যে হয়ে গেছি একটি মরা মানুষ।চলছি,ফিরছি, আমার হৃদয়টা খুঁজে চলেছি,তোমরা কেউ যদি খুঁজে পাও,যদি!