অপাপবিদ্ধ অন্ধকার,
রেয়াত করিনি,তোমাকেও করেছি অপবিত্র।
দিনে দিনে বেড়ে ওঠা রক্তবীজ ঘুণপোকার দল ছড়িয়েছে তার যৌন উত্তেজনা গোটা শরীরে , বিরামহীন,
কামড়ে কামড়ে জাগিয়েছে কেবল যৌন আগুন,
পুড়ছি।
দহনবেলা।
সবকিছু ঢেকে রাখি,যখন আলো ফোটে,যে ভদ্রলোকের পোশাকটা পড়ে ফেলি, আদতে সেটি আমার নয়, আমার আসলে মনেই নেই আসল হকদারের নাম। ভুলে যাই সব।
আমি লোকটি মোটেও সহজ সরল পথে চলি না,হাঁটতে হাঁটতে একটু আড়াল পেলেই করি পাপপিত্ত নিঃসরণ, উলঙ্গ আচমন।পাগল হয়ে আছি, ইচ্ছে করে ঝরা পাতা হয়ে উড়ে যেতে,হুসস!
এইভাবেই দিন চলে,রাত ও।
ভীড় জমছে।
নিরাভরণ,সবাই হাত পা ছুড়ছে এদিকে,ওদিকেও,একে অন্যকে কামড়াছে,খিমছে বের করছে অনুভূতিগুলো। আমি মরে যাচ্ছি।
আমি নিশ্চিত এই প্রলাপ কেউ জানবেনা,শুনবেওনা।আদ্যন্ত বরাহপ্রজাতির এই মানুষটি খালি সুযোগ খোঁজে,
তুমি কাছে এসোনা, পোকাগুলো কিলবিল ।
আলোক বিন্দু সব দুরে সরতে সরতে মনে হয় আকাশে পালিয়েছে।
তারা।
চিলেকোঠার ছাদে পায়চারি,
স্বপ্নচারী,
লালসা।
বৃত্তের পথ ছেড়ে কবিতা, অপমৃত্যু।
আমার ঘুণপোকা,
আদুরী, হাতে রাখতে পারা হাত, কি যে বিষম কঠিন।
তুই এখন অন্য আকাশ,
আমি শালা, বেওয়ারিশ,
অভিযোজন, আগাপাশতলা শয়তান,আমিই,
নিত্যকর্মে পান্ডুকথা।
No comments:
Post a Comment