কেন?
পিছনে ফিরে তাকাতে নেই,
দাহ শেষ,
এগিয়ে চলা অন্য পথে,
বাধ্যতামূলক।
বাঁধ ভাঙ্গা আলো,
দগ্ধ,
রক্তাক্ত বিয়োজন।
ঘুম জড়ানো দিন,
চলে গেছো নিরাপদ কুঠিবাড়ির ওম নিতে, শুরুতেই শেষ হয় অধ্যায়, মনে হয় কত কিছু বাকি থেকে গেলো।
বলতে পারি নি,
অনাহার,
টলমলে পা ভেজে,
অতিবৃষ্টি।
বেগুনি কাগজের নৌকা পিচভেজা রাস্তায়।
একটি নিখুঁত খুনের পরিকল্পনা।
অনুভবকে মারতে পারাটা একটা শিল্প,
হাওয়াইয়ান গিটারের টুংটাং হৃদয়দার ছেঁড়া ত্রিপলে ঢাকা চায়ের দোকানের এলোমেলো বেন্চে।
দড়ি দিয়ে বাঁধা হাত আর পা,
রাস্তায় গড়াগড়ি খায় আহত নিঃশ্বাস।
কুড়িয়ে নাও,
খেতে বেশ, মুচমুচে অনুভূতি।
কালাশনিকভের গুলিতে রক্ত বেরোয় না ।
তুমি মনে হয় নিজেকে ঢাকছো ,
অনবদ্যতায়।
শব্দকে ভাঙি, আহত করি, যে আসে, খোলা, উঠোনে বালক খেলে, পুতুল তৈরি করার, মাটি আকার ভাঙে।
এতোগুলো বছর,
ঈশ্বরের অবিশ্বাস,
মেটামরফসিস,
পোকা হয় গেছি ,
ছোটতর,
সামনে blind wall.
একাকার জল,
জানালার ঘর,
জল টলমলে গান।
No comments:
Post a Comment